ওজন কমাতে Green Tea Fat Burner কার্যকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম?
ওজন কমাতে গ্রিন টি ফ্যাট বার্নার | USA Green Tea Fat Burner in Bangladesh.
গ্রিন টি ফ্যাট বার্নারঃ গ্রিন টির সাথে কমবেশি সবাই পরিচিত। যারা অতিরিক্ত মেদ বা চর্বি নিয়ে চিন্তিত তাদের সর্ব-সময়ের সবচেয়ে সহযোগী সঙ্গী গ্রিন টি। যেটা নিয়মিত খেলে আপনি নিজের খুদাকে খুব সহজেই নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন, শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বজায় রাখতে পারবেন, কোষের ক্ষতি হওয়া থেকে শরীরকে রক্ষা করতে পারবেন সেই সাথে শরীরকে সুস্থ রাখার জন্য পর্যাপ্ত সাপোর্ট প্রদান করতে সক্ষম হবেন।
কেননা গ্রিন টি ফ্যাট বার্নারের রয়েছে একাধিক উপকারিতা। আজকের এই নিবন্ধে আমরা মূলত আলোচনা করব– গ্রিন টি ফ্যাট বার্নার এর দাম, এর কার্যকারিতা বা উপকারিতা, এতে বিদ্যমান উপাদান সমূহের নাম, এটি কিভাবে শারীরিক সুস্থতার জন্য কাজ করে এবং কিভাবে সঠিক মাত্রায় গ্রিন টি সেবন করা যায় সে সম্পর্কে বিস্তারিত।
Key point:
- গ্রিন টি ফ্যাট বার্নার স্বাস্থ্য উপযোগী পণ্য
- এতে সর্বাধিক প্রচুর এন্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে
- গ্রিন টি ফ্যাট বার্নার অতি দ্রুত থার্মোজেনেসিস প্রদান করে
- এটি ১০০% হালাল এবং ভেজাল মুক্ত পণ্য
- এতে বিদ্যমান উপাদান গুলো শরীরকে শক্তিশালী করে এবং অভ্যন্তরীণ একাধিক উপকারে ভূমিকা রাখে।
গ্রিন টি ফ্যাট বার্নার | Green Tea Fat Burner
এমন একটি প্রাকৃতিক উপাদান, যা শরীরের অতিরিক্ত মেদ কমাতে সাহায্য করে। এটিকে সবুজ চা বলেও সম্বোধন করা হয়। মূলত এটি বিশেষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রস্তুতকৃত চা পাতা, যা ক্যাটেচিন এবং ক্যাফেইন সমৃদ্ধ। এই উপাদানগুলি মেটাবলিজম বৃদ্ধি করতে সহায়ক, যা ফ্যাট বার্নিং প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে।
আর তাই গ্রিন টি ফ্যাট বার্নার নিয়মিত খাওয়ার মাধ্যমে আপনি নিজ স্বাস্থ্যের।বেশ উন্নতি ঘটাতে পারেন। তবে এটা অনেকটাই হাইপ্রাইজের পণ্য। তবে এর হাজারো উপকারিতা থাকার কারণে প্রত্যেকেরই উচিত গ্রিন টি খাওয়া। যাই হোক, আসুন এটি অর্ডার করার পূর্বে জেনে নেই আমাদের মূলত কি কি কারণে গ্রিন টি খাওয়া উচিত, গ্রিন টি তে কি কি উপাদান রয়েছে যেগুলো আমাদের শরীরে আলাদা আলাদা উপকার করে, গ্রিন টি ফ্যাট বার্নার কিভাবে কাজ করে এবং এটি কিভাবে খেলে সঠিক উপকার মিলে এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থেকে মুক্তি পাওয়া যায় এ-সম্পর্কিত যাবতীয় বিষয়ে খুঁটিনাটি।
গ্রিন টির উপাদানসমূহ
গ্রিন টিতে রয়েছে ক্যাফেইন, ক্যাটেচিনস, এল-থিয়ানাইন, ভিটামিন এবং খনিজ মিনারেলস মানে পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজের মতো উপাদান গুলো। যেগুলোর প্রত্যেকটি আমাদের শরীরে আলাদা আলাদা ভাবে স্বাস্থ্য সুরক্ষার কাজে লাগে।
গ্রিন টির উপকারিতা | গ্রিন টি ফ্যাট বার্নার এর কার্যকারিতা
গ্রিন টি ফ্যাট বার্নারের রয়েছে একাধিক উপকারিতা। আর তাই স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য নিয়মিত গ্রিন টি খাওয়া প্রত্যেকেরই উচিত। যাই হোক আপনি যদি গ্রিন টি ফ্যাট বার্নার খাওয়ার অভ্যাস করেন তাহলে আপনার শরীরে–
- মেটাবলিজম বৃদ্ধি পাবে
- অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর চাহিদা পূরণ হবে
- রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকবে
- স্ট্রেস অর্থাৎ দুশ্চিন্তা করবে
- ওজন কমবে এবং
- শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।
কেন খাবেন গ্রিন টি ফ্যাট বার্নার?
গ্রিন টি স্বাস্থ্যের জন্য উপযোগী এবং অত্যন্ত উপকারী একটি খাদ্যপণ্য, আর তাই সুস্বাস্থ্যের জন্যই গ্রিন টি বারনার নিয়মিত খাবেন। ইতিমধ্যে আমরা উল্লেখ করেছি এটি খাওয়ার মাধ্যমে আমাদের শরীরের অভ্যন্তরের কিছু কার্যপ্রক্রিয়া সঠিকভাবে ঘটে সেই সাথে বেশ কিছু সমস্যার সমাধান মেলে।
যাইহোক আলোচনার এ পর্যায়ে আমরা গ্রিন টি ফ্যাট বার্নার ব্যবহারের সম্ভাব্য আরো কিছু উপকারিতা বা কার্যকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ণনা করবো। মানে কোন কোন উপাদানের কারণে আমাদের শরীরে কি কি উপকার ঘটে সেটাই সুস্পষ্ট ভাবে জানাবো আপনাদেরকে, যাতে করে আপনি আপনার চাহিদা পূরণের জন্য পরিণত পরিমাণে নিয়মিত খেতে পারেন।
১. মেটাবলিজম বৃদ্ধি করে গ্রিন টি ফ্যাট বার্নার।
✓ ইতিমধ্যে আমরা উল্লেখ করেছি গ্রিনটিতে সাধারণত ক্যাটেচিন এবং ক্যাফেইন থেকে থাকে। আর এই দুইটি উপাদান সর্বদা মেটাবলিজম বৃদ্ধিতে এবং অতিরিক্ত ক্যালোরি পোড়াতে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করে থাকে। ফলে আমাদের দেহের ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং আরো কিছু উপকার মিলে।
২. এনার্জি বৃদ্ধি করে গ্রিন টি ফ্যাট বার্নার।
✓ গ্রিনটিতে থাকা ক্যাফেইন শরীরে শক্তি আনতে সাহায্য করে। আর তাই ক্লান্তি বা অবসাদগ্রস্ত তা কাটাতে নিয়মিত গ্রিন টি খাওয়া জরুরী। এতে করে কাজের প্রতি একঘেয়েমি ভাব কেটে যায় এবং এনার্জীর কারণে শরীরে স্বস্তি মিলে।
৩. অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর চাহিদা পূরণ করে গ্রিন টি ফ্যাট বার্নার।
✓ সাধারণত প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থেকে থাকে, আর এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুলো আমাদের শরীরে থাকা ক্ষতিকর ফ্রি রেডিকেল কে ধ্বংস করে দেয় অতি সহজেই। ফলে সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নত হয়। আর এজন্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর চাহিদা পূরণে শরীরকে সুস্থ রাখতে নিয়মিত গ্রিন টি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলাটা সর্বোত্তম।
৪. হাঙ্গার রিডাকশন করে গ্রিন টি ফ্যাট বার্নার।
✓ একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে গ্রিন টি ক্ষুধা কমাতে সবচেয়ে সহায়তা করে। আর তাই যারা কম ক্যালরি গ্রহণ করতে চায় ওজন কমাতে চায় তারা গ্রিন টি খেয়ে নিজের ক্ষুধাকে নিয়ন্ত্রণে রাখার মাধ্যমে ধীরে ধীরে ওজন কেউ নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসতে পারে। আরে ছাড়াও অতিরিক্ত মেদ ঝরিয়ে ফেলতে ভূমিকা রাখে এটা তো আমরা সবাই জানি, যেটা ইতোমধ্যে আমরা আলোচনার মধ্যে সংযুক্তও করেছি।
এছাড়াও গ্রিন টি তে থাকা উপাদানগুলো হার্টের স্বাস্থ্য উন্নত করতে ভূমিকা রাখে, ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে, হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়, মস্তিষ্কের কার্যকরিতা বৃদ্ধি করে এবং শরীরকে চাঙ্গা রাখতে সাপোর্ট যোগায়। অতএব যেহেতু একাধিক উপকারিতায় রয়েছে গ্রিন টি ফ্যাট বার্নার এর আর তাই এই উপকারগুলো পাওয়ার উদ্দেশ্যেই আপনি নিয়মিত গ্রিন টি খাবেন।
গ্রিন টি ফ্যাট বার্নার কিভাবে কাজ করে?
সাধারণত তার উপাদান গুলোর মাধ্যমে কাজ করে থাকে। কেননা এতে বিদ্যমান উপাদান গুলো শরীরের তাপমাত্রা বাড়ায় এবং ক্যালরি পোড়ানোর হার বৃদ্ধি করে। পাশাপাশি থার্মোজেনেসিস প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করে, যা ফ্যাট বার্নিং প্রক্রিয়াকে সক্রিয় রাখে।
সেই সাথে – ক্যাটেচিনস এবং ক্যাফেইন একসাথে কাজ করে শরীরের ফ্যাট অক্সিডেশন বৃদ্ধি করে এবং অতিরিক্ত মেদ জমা হওয়া প্রতিরোধ করে। অতএব এই প্রত্যেকটি কাজের মাধ্যমেই গ্রিনটি ফ্যাট বার্নার তার কাজ সম্পাদন করে থাকে।
তো আপনি যদি ওজন কমাতে চান, সুন্দর স্বার্থপর জীবন লাভ করতে চান তাহলে ধীরে ধীরে অভ্যাস করুন গ্রিন টি খাবার। মনে রাখবেন এটা নারী এবং পুরুষ উভয়ের জন্যই প্রাকৃতিক ওজন কমানোর একটি সম্পূরক। এতে সাধারণত যে ভেষজ মিশ্রণ বা উপাদানগুলো মেশানো হয়েছে সেগুলোর প্রত্যেকটি প্রাকৃতিক উৎস থেকে আহরণ করা তাই আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য একদমই ক্ষতিকর নয়।
তাই নিজের ক্যালরি নিয়ন্ত্রণে, সুস্বাস্থ্য লাভের আশায় আজই অর্ডার করুন আর হ্যাঁ, সাথে এটাও জেনে নিন কিভাবে গ্রিন টি ফ্যাট বার্নার প্রস্তুত করে খেতে হয় এবং কোন সময়টা গ্রিন টি খাওয়ার জন্য সবচেয়ে উপযোগী!
গ্রিন টি খাওয়ার নিয়ম | গ্রিন টি ফ্যাট বার্নার খাওয়ার সঠিক সময়
স্বাস্থ্য উপকারিতার জন্য গ্রিন টি খেতে চাইলে আপনি প্রতিদিন মোটামুটি দুই থেকে তিন কাপ এই পানীয়টি পান করতে পারবেন। কেননা চিকিৎসকরা এটা জানিয়েছেন যে প্রত্যেকদিন দুই থেকে তিনটি খাওয়া নিরাপদ এবং স্বাস্থ্যকর।
গ্রিন টির পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া | গ্রিন টি ফ্যাট বার্নার পান করলে কি কি ক্ষতি হতে পারে?
সত্যি বলতে, গ্রীন টির অনেক উপকারিতা রয়েছে। প্রত্যেকটি জিনিসেরই কিছু না কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থেকে থাকে। এজন্য সাবধানতা অবলম্বন করা জরুরী। তাই জেনে নিন- মূলত আপনার কি কি সমস্যা হতে পারে!
✓ আপনি যদি অসময়ে অর্থাৎ উপযুক্ত সময়ে গ্রিন টি ফ্যাট বার্নার পান না করেন সেক্ষেত্রে পেটের সমস্যা দেখা দিতে পারে। যারা প্রয়োজনের থেকে অতিরিক্ত মাত্রায় গ্রিন টি সেবন করে ওই সকল মানুষের পেটের সমস্যা বেড়ে যায়।
✓ অতিরিক্ত গ্রিন টি পান করলে রক্তক্ষরণের ঝুঁকি বাড়তে পারে।
✓ পাশাপাশি এতে ক্যাফেইন থাকায় কিছু কিছু মানুষের ঘুমের সমস্যা দেখা দেয়। তাই যাদের জলদি ঘুমানোর প্রয়োজন তাদের সকাল অথবা দুপুরের পরবর্তী সময়ে গ্রিন টি পান করা ঠিক নয়।
তবে আপনি যদি একটা বিষয়ে লক্ষ্য করেন তাহলে দেখবেন- গ্রিন টির পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া গুলো খুবই সাধারণ আর উপকার অনেক। তাই সঠিক নিয়মে গ্রিন টি পান করুন আর জেনে নিন গ্রিন টি ফ্যাট বার্নার কেনার আগে কোন কোন বিষয়ে জেনে নেওয়া জরুরি!
গ্রিন টি ফ্যাট বার্নার কেনার আগে করনীয়
যেকোনো খাদ্য পণ্য কেনার আগে অবশ্যই মেয়াদ যাচাই করে নেওয়া উচিত। আর তাই কেনার আগে মেয়াদোত্তীর্ণ তারিখটি লক্ষ্য করুন। পাশাপাশি উচ্চমানের গ্রিন টি নির্বাচন করুন এবং উপাদান গুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে অতঃপর কিনুন।
কেননা আপনি যদি উপাদান পরীক্ষা করেন তাহলে কেটেচিন এবং ক্যাফেইনের পরিমাণ জানতে পারবেন, যেটা গ্রিন টির মূল উপাদান এবং যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপযোগী।
আর হ্যাঁ, প্রাকৃতিক এবং বাণিজ্যিক ফ্যাট বার্নার উভয়ই কিনতে পাওয়া যায়। আপনি যদি প্রাকৃতিক গ্রিন টি ফ্যাট বার্নার সংগ্রহ করেন তাহলে এটা অনেক বেশি নিরাপদ হবে যার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া একদমই দেখা যায় না। আর আপনি যদি বাণিজ্যিক ফ্যাট বার্নার সংগ্রহ করেন সে ক্ষেত্রে এটি দ্রুত কাজ করবে কিন্তু উপরের উল্লেখিত সাধারণ কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে ।
আরেকটি বিষয়, গ্রিন টি নিয়ে মূলত বিভিন্ন ধরনের রেসিপি হয়েছে। যেমন ক্লাসিক গ্রিনটি, যেটা শুধুমাত্র গরম পানিতে গ্রিন টি ব্যাগ ডুবিয়ে তৈরি করা হয়। আরো রয়েছে হানি লেমন গ্রিন টি, যা তৈরি করতে মধু এবং লেবুর রস সামান্য পরিমাণে মেশানো হয়, সেই সাথে আরো রয়েছে আইস ড গ্রিন টি, যেটা তৈরি করতে ঠান্ডা পানি এবং বরফের সংমিশ্রণের প্রয়োজন হয়।
তবে সব সময় চেষ্টা করবেন সর্বোচ্চ উপকার পেতে ক্লাসিক গ্রিন টি পান করার, মানে গরম পানিতে শুধুমাত্র গ্রিন টি ব্যাগ ডুবিয়ে যেটা তৈরি করা হয়। কেননা এটা স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সবচেয়ে বেশি কার্যকরী।
গ্রিন টি ফ্যাট বার্নার এর দাম | Green Tea Fat Burner in Bangladesh
বর্তমানে আমরা ডিসকাউন্ট প্রাইজে এটা সেল দিচ্ছি। তাই দেরি না করে আজই অর্ডার করুন বিস্তারিত জানতে পেজটি ফলো করুন অথবা কল করুন ০১৮২০২৩৪০২৬ এই নম্বরে।
গ্রিন টি সম্পর্কিত বহু জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন ও উত্তর
১. গ্রিন টি ফ্যাট বার্নার কতটা কার্যকরী?
✓ ফ্যাট বার্নার অত্যন্ত কার্যকরী, বিশেষ করে যদি এটি নিয়মিত ব্যায়ামের সাথে সমন্বিত হয়। এটি মেটাবলিজম বৃদ্ধি করে এবং ফ্যাট বার্নিং প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করে। আর তাই এটি আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী পানীয়।
২. প্রতিদিন কত কাপ গ্রিন টি পান করা উচিত?
✓ প্রতিদিন ২-৩ কাপ গ্রিন টি পান করা উপকারী। তবে, ক্যাফেইন সংবেদনশীল হলে কম সেবন করাই ভালো।
৩. গ্রিন টি কি সবসময় খালি পেটে পান করা উচিত?
✓ না, খালি পেটে নয় খাবারের পরে পান করা যায়। তবে খালি পেটে পান করলে মেটাবলিজম বৃদ্ধি পায়।
৪. গ্রিন টি কি কিডনির জন্য ভালো?
✓হ্যাঁ, কিডনি পরিষ্কার রাখতে সহায়ক। তবে অতিরিক্ত সেবন কিডনির ক্ষতি করতে পারে। তাই পরিমিত মাত্রায় গ্রিন টি পান করুন
৫. গ্রিন টি কি হজমে সহায়ক?
✓ হ্যাঁ, হজমে সহায়ক এবং খাবার পরিপাকতন্ত্রে কার্যকর।
৬. গ্রিন টি কি রাতে পান করা উচিত?
✓ রাতে পান করলে কিছু মানুষের ঘুমের সমস্যা হতে পারে। তাই রাতে কম সেবন করাই ভালো। তবে আপনি যদি রাত জাগতে চান তাহলে গ্রিন টি খেতে পারেন।
৭. গ্রিন টি কীভাবে তৈরি করা হয়?
✓ গ্রিন টি তৈরি করার জন্য ক্যামেলিয়া সিনেনসিস পাতা সরাসরি গরম করা হয় এবং শুকানো হয়, যার ফলে অক্সিডেশন বন্ধ থাকে এবং পাতা সবুজ রং ধরে রাখে। মূলত নির্দিষ্ট একটি প্রক্রিয়ায় গ্রিন টি তৈরি করা হয়।
৮. গ্রিন টি এর পুষ্টিগুণ কি?
✓ গ্রিন টি-তে ভিটামিন সি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস, পলিফেনলস, এবং ক্যাটেচিন্স পুষ্টি উপাদান রয়েছে, যা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
৯. গ্রিন টি কি ওজন কমাতে সাহায্য করে?
✓ হ্যাঁ, বিপাক বৃদ্ধি করে এবং চর্বি পোড়াতে সাহায্য করতে পারে, যা ওজন কমায়।
১০. গ্রিন টি কি হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়?
✓ হ্যাঁ, গ্রিন টি রক্তচাপ কমায় এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে, যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
১১. গ্রিন টি কি ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক?
✓ কিছু গবেষণা পরামর্শ দেয় যে– গ্রিন টি এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে। অতএব এর উপর ভিত্তি করে বলা যায় গ্রিন টি ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক।
১২. গ্রিন টি কি ত্বকের জন্য ভাল?
✓ হ্যাঁ, ত্বকের প্রদাহ কমাতে এবং অ্যান্টি-এজিং বৈশিষ্ট্য সরবরাহ করতে সাহায্য করে। যে কারণে এটি ত্বকের জন্যও ভালো।
১৩. গ্রিন টি কি মস্তিষ্কের জন্য উপকারী?
✓ হ্যাঁ, মস্তিষ্কের কার্যকলাপ বৃদ্ধি করে এবং আলঝেইমার এবং পারকিনসন রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে, তাই এটি মস্তিষ্কের জন্য খুবই উপকারী একটি পানীয়।
১৪. কি রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে?
✓ হ্যাঁ, ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়ায় এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
১৫. টি কি মুখের স্বাস্থ্যের জন্য ভাল?
✓ হ্যাঁ, ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাস প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে, যা মুখের স্বাস্থ্যের জন্য ভাল।
১৬. গ্রিন টি কি অ্যালার্জি প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে?
✓ হ্যাঁ, গ্রিন টি-তে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য অ্যালার্জি প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
১৭. গ্রিন টি কি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী?
✓ হ্যাঁ, রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে এবং ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী।
১৮. গ্রিন টি কি জয়েন্টের ব্যথা উপশম করতে সাহায্য করে?
✓ হ্যাঁ, গ্রিন টি-তে থাকা অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য জয়েন্টের ব্যথা উপশম করতে সাহায্য করে।
১৯. গ্রিন টি কি বিষন্নতা কমাতে সাহায্য করে?
হ্যাঁ, মস্তিষ্কের কার্যকলাপ উন্নত করে এবং মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।
২০. গ্রিন টি কি স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে?
হ্যাঁ, গ্রিন টি-তে থাকা থিয়ানাইন স্ট্রেস কমাতে এবং মানসিক শান্তি প্রদান করতে সাহায্য করে।
তো সুপ্রিয় পাঠক বন্ধুরা, এই ছিল আমাদের আজকের গ্রিন টি ফ্যাট বার্নার নিয়ে বিস্তারিত বর্ণনা। দেখুন যেহেতু গ্রিন টি ফ্যাট বার্নার একটি প্রাকৃতিক এবং কার্যকর উপায়, শরীরের অতিরিক্ত মেদ কমাতে। এর নিয়মিত সেবনে শরীরের মেটাবলিজম বৃদ্ধি পায় ফলে ওজন কমানোর প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে। পাশাপাশি, সঠিক মাত্রায় এবং নিয়মিত ব্যায়ামের সাথে গ্রিন টি সেবন করলে এর অন্যান্য আরো উপকার পাওয়া যায় তাই নিয়মিত গ্রিন টি খাওয়ার অভ্যাস করুন।
সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন খুব শীঘ্রই আবারো নতুন টপিকের নতুন কোন আলোচনায় কথা হবে। যদি কোন প্রশ্ন বা জিজ্ঞাসা বাদ থাকে কমেন্ট সেকশনে জানিয়ে দিন। সবাইকে আল্লাহ হাফেজ।